পদার্থবিজ্ঞান
পদার্থবিজ্ঞান
![]() |
পদার্থবিজ্ঞান |
Physics of General knowledge
১/ পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
২/ পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা
– ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন
।
৩/ তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা
ও গামা কনিকা ।
৪/ পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও
পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
৫/ পৃথিবী ও উহার
নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে
বলে – অভিকর্ষ বল ।
৬/ বরফ গলনের সুপ্ত
তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
৭/ ০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায়
শব্দের গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
৮/ সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময়
আকাশ লাল দেখায় – লাল
আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
৯/ সূর্য থেকে পৃথিবীতে
আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি ।
১০/ পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে
আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের
জন্য ।
১১/ প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি
হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে
তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
১২/ চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা
হয় – কালো রংয়ের কাপে
(কাল রংয়ের তাপ শোষণ
ক্ষমতা বেশি)।
১৩/ চা দেরীতে ঠান্ডা
হয় – সাদা রংয়ের কাপে
(সাদা রংয়ের তাপ শোষণ
ক্ষমতা কম)।
১৪/ শব্দের গতি সবচেয়ে
বেশি – কঠিন মাধ্যমে ।
১৫/ শব্দের গতি সবচেয়ে
কম – বায়বীয় মাধ্যমে ।
১৬/ তিনটি মূখ্য বর্ণ
– লাল, সবুজ ও নীল
।
১৭/ ৪০ সে: তাপমাত্রায়
পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।
১৮/ ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ
।
১৯/ রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা
বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
২০/ উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক
আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন
– আলফ্রেড নোবেল ।
২১/ ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ
– ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।
২২/ পীট কয়লা – ভিজা
ও নরম ।
২৩/ তাপ আটকা পড়ে
তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
২৪/ পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড
শক্তি সৃস্টি করাকে বলে
– ফিউশন বিক্রিয়া ।
২৫/ বায়ু এক প্রকার
– মিশ্র পদার্থ ।
২৬/ লোহার উপর দস্তার
প্রলেপ দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং
।
২৭/ আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ
প্রতিফলন ঘটে - মরিচিকায় ।
২৮/ পানি বরফে পরিণত
হলে – আয়তনে বাড়ে ।
২৯/ পানি কঠিন, তরল
ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে
পারে ।
৩০/ বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে
।
৩১/ CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
ধ্বংস করে - ওজন স্তর
।
৩২/ ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে
দেখার জন্য ব্যবহৃত হয়
– পেরিস্কোপ ।
৩৩/ ব্যাটারি হতে পাওয়া যায়
– ডিসি কারেন্ট ।
৩৪/ সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা
।
৩৫/ ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড নোবেল
।
৩৬/ পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয়
– গ্রাফাইট ।
৩৭/ শব্দের চেয়ে দ্রুত
গতিতে চলে – সুপারসনিক বিমান
।
৩৮/ বায়ুতে বা শুণ্য
স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০ সে. মি.
।
৩৯/ কাঁচা লোহা, ইস্পাত
ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ ।
৪০/ আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ
ঘটে – দর্পনে ।
৪১/ স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ
।
৪২/ পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি
– জীবাস্ম জালানি ।
৪৩/ জীব-জগতের সবচেয়ে
ক্ষতিকর রশ্মি – অতি বেগুণী রশ্মি
।
৪৪/ এক্সরে এর একক
– রনজেন ।
৪৫/ তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও
এর আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।
৪৬/ রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি
।
৪৭/ পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয়
– ফিশন পদ্ধতিতে ।
৪৮/ হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয়
– ফিউশন পদ্ধতিতে ।
৪৯/ পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও
নিউট্রনের ওজন ।
৫০/ প্লবতা সূত্র আবিস্কার
করেন – আর্কিমিডিস ।
৫১/ দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন
– গ্যালিলিও ।
৫২/ গতির সূত্র আবিস্কার
করেন – নিউটন ।
৫৩/ আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন
– আলবার্ট আইনস্টাইন ।
৫৪/ মৌলিক রাশিগুলো হলো
– দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা,
তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও
পদার্থের পরিমাণ।
৫৫/ লব্ধ রাশি – বল,
ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ
প্রভৃতি ।
৫৬/ ভেক্টর রাশি – সরণ,
ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল,
তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি
।
৫৭/ স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর,
দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব,
সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
৫৮/ পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস.
আই. S. I. ।
৫৯/ ভর হচ্ছে পদার্থের
– জড়তার পরিমাণ।
৬০/ এই মহাবিশ্বে পরম
স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল
বলে কিছু নেই ।
৬১/ নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি
।
৬২/ নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া
প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
৬৩/ বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা
হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
৬৪/ ১ অশ্ব শক্তি
(H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০
ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
৬৫/ মহাবিশ্বের যে কোন দুটি
বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল
– মহাকর্ষ বল ।
৬৬/ পৃথিবী ও বিশ্বের
যে কোন বস্তুর মধ্যকার
পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল
– অভিকর্ষ বল ।
৬৭/ অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর
কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে
সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে
সবচেয়ে বেশী ।
৬৮/ চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ
ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর
মানের ১/৬ ভাগ
।
৬৯/ পৃথিবীর মুক্তিবেগ - ১১.২ কি.মি./সে. ।
৭০/ মঙ্গল গ্রহের মুক্তি
বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।
৭১/ গ্রহের গতি সংক্রান্ত
কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি
।
৭২/ ইস্পাত ও রাবারের
মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত
।
৭৩/ বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে
উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
৭৪/ পানির তরঙ্গ, আলোক
তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার
তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা
আড় তরঙ্গ ।
৭৫/ শব্দ তর তরঙ্গ
হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ
।
৭৬/ পানিতে ঢিল ছুড়লে
চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি
হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
৭৭/ টানা তারের সূত্র
কয়টি – তিনটি ।
৭৮/ শব্দ সঞ্চালনের জন্য
প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।
৭৯/ শুন্য মাধ্যমে শব্দের
বেগ – শুন্য ।
৮০/ স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি
– ৩৩২ মি./সে. ।
৮১/ স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি
– ১৪৫০ মি./সে. ।
৮২/ স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি
– ৫২২১ মি./সে. ।
৮৩/ শব্দের বেগের উপর
প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা
ও বায়ু প্রবাহ ।
৮৪/ শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০
Hz ।
৮৫/ ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা
অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz।
৮৬/ আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ
– ২০০০০ Hz এর বেশী ।
৮৭/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের
প্রয়োজন – ০.১ সে.
।
৮৮/ প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক
ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম
দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার
।
৮৯/ কোন শব্দ মানুষের
কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির
হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর
সৃষ্ঠ শব্দ ।
৯০/ বাদুড় চলাচলের সময়
কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি
।
৯১/ তাপ এক প্রকার
– শক্তি ।
৯২/ পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক
স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস
।
৯৩/ প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী
তাপমাত্রায় ফুটে ।
৯৪/ ভূ-পৃষ্ঠ হতে
যত উপরে উঠা যায়
তত কমে – স্ফুটনাংক ।
৯৫/ বস্তুর তাপ শোষণ
ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের
উপর ।
৯৬/ শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক
।
৯৭/ গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক
।
৯৮/ পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয়
– ১৮৮৬ ইং সালে ।
৯৯/ ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো
ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
১০০/ ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে
সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।
১০১/ স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর
প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর
চাপ – ১৫ পাউন্ড ।
১০২/ ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে
– (৯০০ -১১০০) F ।
১০৩/ থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ
– অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি
পায় ।
১০৪/ আলো এক প্রকার
– শক্তি ।
১০৫/ আলোক মাধ্যম - তিনটি
, ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ
ও ৩) অস্বচ্ছ ।
১০৬/ প্রতিফলনের সূত্র - দুইটি ।
১০৭/ প্রতিসরণের সূত্র - দুইটি ।
১০৮/ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের
শর্ত – দুটি ।
১০৯/ সাদা আলো সাতটি
বর্ণের সমাহার ।
১১০/ লেন্স দুই প্রকার
১) অপসারী, ২) অভিসারী।
১১১/ দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি
– ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২)
দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি
ও ৪) বিষম দৃষ্টি
বা নকুলা ।
১১২/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি
– লাল আলোর ।
১১৩/ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম
– বেগুনী আলোর ।
১১৪/ বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর
।
১১৫/ বস্তুর বর্ণ পদার্থের
কোন ধর্ম নয়, এটি
আলোকের একটি ধর্ম ।
১১৬/ নীল কাচের মধ্য
দিয়ে হলুদ ফুল – কালো
দেখায় ।
১১৭/ লাল আলোতে গাছের
পাতা – কালো দেখায় ।
১১৮/ নীল কাচের মধ্য
দিয়ে সাদা ফুল – নীল
দেখায় ।
১১৯/ লাল ফুলকে সবুজ
আলোয় – কালো দেখায় ।
১২০/ সূর্য রশ্মি শরীরে
পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী হয়
।
১২১/ সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ
দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – গামা রশ্মি ।
১২২/ সবচেয়ে বড় তরঙ্গ
দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেগুণী রশ্মি ।
১২৩/ শরীরের ত্বকে ভিটামিন
তৈরীতে সাহায্য করে – পরিমিত অতিবেগুণী
রশ্মি ।
১২৪/ আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল
– ০.১ সেকেন্ড ।
১২৫/ যে সকল বস্তুর
আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম
আছে – চম্বুক পদার্থ ।
১২৬/ চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম
।
১২৭/ চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক,
২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩)
তড়িৎ চৌম্বক ।
১২৮/ চৌম্বক পদার্থ – টিন,
আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল
ইত্যাদি ।
১২৯/ চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ
– ১) ডায়া চৌম্বক, ২)
প্যারা চৌম্বক ও ৩)
ফেরো চৌম্বক ।
১৩০/ মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের
আকর্ষণ – সবচেয়ে বেশী ।
১৩১/ পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু
আসলে - পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
১৩২/ তড়িৎ দুই প্রকার
– ১) স্থির তড়িৎ ও
২) চল তড়িৎ ।
১৩৩/ চল তড়িৎ দুই
প্রকার – ১) এ. সি.
তড়িৎ ২) ডি. সি.
তড়িৎ ।
১৩৪/ আমদের দেশে তড়িৎ
প্রবাহ সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে
– ৫০ বার ।
১৩৫/ ডি. সি. প্রবাহ
পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে
।
১৩৬/ রোধ পরিবাহীর চারটি
বিষয়ের উপর নির্ভর করে
– ১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩)
প্রস্থচ্ছেদ ও ৪) তাপমাত্রা
।
১৩৭/ মাধ্যম তিন প্রকার
– ১) পরিবাহী, ২) অর্ধপরিবাহী, ৩)
অন্তরক বা অপরিবাহী।
১৩৮/ রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and
Ranging ।
১৩৯/ অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর
কাজে ব্যবহৃত হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
।
১৪০/ ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু
– ট্রানজিস্টরের আবিস্করের সময় ।
১৪১/ ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায় আস্তরণ
দেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে
।
No comments