Header Ads

Best Electronics

থাকুন সতর্ক, আনন্দময় হোক শীত


শীতকাল চলে এসেছে। আর শীতকাল এলেই সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বরভাব ইত্যাদি দেখা দিয়ে থাকে। ঠাণ্ডার কারণে এমনটা হয়ে থাকে। তবে ঠাণ্ডার পাশাপাশি আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘুরতে থাকা ব্যাকটেরিয়া এবং নানান জীবাণুর কারণে এসব রোগে আক্রান্ত হতে হয়।
থাকুন সতর্ক, আনন্দময় হোক শীত

শীতের দিনগুলোতে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ঘরের দরজা-জানালা বেশিরভাগ সময় বন্ধ থাকে। এর ফলে জীবাণু ভাইরাস ঘরের বাইরে যেতে পারে না। সময় শরীরের ইমিউনিটি কমে গেলে এসব জীবাণু ভাইরাস খুব সহজেই আক্রমণ করে বসে। তাই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

শীতের দিনগুলো আনন্দময় করে তুলতে কিছু পূর্ব প্রস্তুতি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। জেনে নেয়া যাক কিছু পূর্ব প্রস্তুতি এবং সতর্কতার কথা

# প্রস্তুতি #
শীতের ঠাণ্ডা থেকে বাঁচার জন্য আগে থেকেই আমরা যেমন প্রস্তুতি নিতে থাকি, তেমনি শীতের সময় যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়েন তার জন্যও প্রস্তুতি নিতে হবে। অন্তত দু-একমাস আগে থেকেই পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার, অর্থাৎ যথেষ্ট ফলমূল শাক সবজি খাওয়া ভালো। পাশাপাশি শীতে বিভিন্ন ধরনের ফলমূল শাকসবজি পাওয়া যায়, সেগুলো খাওয়া অব্যাহত রাখতে হবে।

# সতর্কতা #

# শীত এলে ঠাণ্ডা লাগার উপসর্গ দেখা দেয়। এর ফলে গলা খুসখুস করে, নাক বন্ধ হয়ে থাকে, ঘুম নষ্ট হয়। এর সাথে জ্বর না হলে ঘরে বসে নিজের চিকিৎসা নিজেই করতে পারেন। সবচেয়ে উপকারি বেশি করে হালকা গরম পানি পান করা আর বিশ্রাম নেওয়া।

# এসময় ঠাণ্ডা লাগার ফলে নাক বন্ধ হয়ে যায়। এমনটা হলে একটা বড় পাত্রে ফুটন্ত পানি ঢেলে, তাতে মেন্থল দিয়ে তারপর মুখ নিচু করে এবং অবশ্যই খোলা রেখে সেই পানির ভাঁপ নিতে হবে কয়েক মিনিট। পুরো ভাঁপটি যাতে ঠিকমতো পাওয়া যায়, সেজন্য বড় একটি তোয়ালে দিয়ে মাথা ঢেকে নিতে হবে। দিনে কয়েকবার এভাবে ভাঁপ নিতে হবে।

# সর্দি, কাশি বা সামান্য গলাব্যথা এমন কোনো বড় ব্যাপার নয়। তবে একবার ঠা- লাগলে, তা সারতে অন্তত এক সপ্তাহ লাগবেই। কাশির জন্য সকালে চামচ আদার রসের তুলনা নেই, তবে সামান্য মধু বা চিনি মিশিয়ে নেবেন।

# ব্যাকটেরিয়া জীবাণু সংক্রমণ থেকে নিজেকে দূরে রাখতে এবং শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত ফল এবং সবজি খাওয়া উচিত। শরীরের জন্য প্রয়োজন ভিটামিন সি, , জিঙ্ক। ফল এবং সবজি তা পূরণ করতে পারে।

# ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ামুক্ত থাকতে নিয়মিত লিকুইড হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুতে হবে। বাচ্চাদেরও নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। এর জন্য আলাদাভাবে নতুন কিছুর প্রয়োজন নেই। বাজারে উন্নতমানের যে লিকুইড হ্যান্ডওয়াশ রয়েছে তা ব্যবহার করতে হবে


No comments

Theme images by 5ugarless. Powered by Blogger.